শিরোনাম
চট্টগ্রাম বন্দরের নিয়ন্ত্রণ বিদেশি কোম্পানির হাতে তুলে দেওয়ার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আগামীকাল শাহবাগে প্রতিবাদ সমাবেশে চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের ইজারা দিলে দেশের নিরাপত্তা ও স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব হুমকীতে পড়বে গ্রামীণ মজুরদের কাজ, ন্যায্য মজুরির নিশ্চয়তা দিতে হবে মিরপুরে আগুনে পুড়িয়ে শ্রমিক হত্যার প্রতিবাদে মশাল মিছিল জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করছেনা সিপিবিসহ চার বামদল জুলাই জাতীয় সনদের সর্বশেষ সংস্করণ সংশোধন না হলে স্বাক্ষর সম্ভব নয় আগুনে পুড়িয়ে মানুষ হত্যার তদন্ত ও বিচার করতে হবে  মিরপুরের আনোয়ার ফ্যাশন ও কেমিক্যাল গোডাউনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে সিপিবি ঢাকা মহানগর উত্তরের শোক ও সমবেদনা চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের লিজ দিতেই অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতায় বসেছে - সিপিবি এই সনদে সংবিধানের চার মূল নীতিকে ভিন্নভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে

৬ মাস বেতন নেই ১১০০ শ্রমিকের, কারখানা বন্ধ করে দেওয়ার অভিযোগ

৬ মাস বেতন নেই ১১০০ শ্রমিকের, কারখানা বন্ধ করে দেওয়ার অভিযোগ

নারায়ণগঞ্জের আদমজী ইপিজেডে অবস্থিত স্ক্যানডেক্স নিট ওয়্যার লিমিটেডের এক হাজার ১০০ শ্রমিকের ছয় মাসের বেতন না দিয়ে ফ্যাক্টরি তালাবদ্ধ করে মালিক উধাও হয়ে গেছে বলে অভিযোগ করেছেন শ্রমিকরা।

তারা অভিযোগ করেন, মালিক কর্তৃপক্ষ ৩৫০ কোটি টাকা বিদেশে পাচার করে ফ্যাক্টরি লে-অফ (কাজ বন্ধ) ঘোষণা করে।

মঙ্গলবার (১১ অক্টোবর) বেলা ১১টায় প্রধানমন্ত্রী বরাবর স্মারকলিপি প্রদানের আগে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে এক মানববন্ধনে এ কথা জানান শ্রমিকরা।

স্ক্যানডেক্সের শ্রমিক মো. শামীম হোসেন বলেন, ছয় মাসের বেতন না দিয়ে মালিক কর্তৃপক্ষ ফ্যাক্টরি তালাবদ্ধ রেখে উধাও হয়ে গেছে। মালিকরা ৩৫০ কোটি টাকা বিদেশে পাচার করে এখন ফ্যাক্টরি লে-অফ ঘোষণা করেছে। আমরা বেপজা কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করলে তারা বলে ‘তোমাদের চাকরি আছে, বেতনও পাবে।’ কিন্তু মালিক কোনো বেতন দেয় না।

তিনি বলেন, বেপজা আমাদের পরপর তিনবার বেতন দেওয়ার কথা বলেছে। তারা ২০২৩ সালের এপ্রিলে যোগাযোগ করার জন্য বলেছে। কিন্তু স্ক্যানডেক্স গার্মেন্টসের প্রায় এক হাজার শ্রমিক কীভাবে বেতন পাবে, আমরা কীভাবে আমাদের প্রাপ্য পাবো, কীভাবে আমাদের পরিবার চলবে- এ ব্যাপারে কোনো কিছুই বলে নাই। এ অবস্থায় আমরা দীর্ঘ ছয় মাস ধরে কোনো বেতন না পেয়ে মানবেতর জীবন-যাপন করছি।

মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন শ্রমিক নেতা জাহাঙ্গীর আলম দুলু, মাসুদ ও রাজু আহম্মেদসহ ভুক্তভোগী শ্রমিকরা।