শিরোনাম
৪ঠা নভেম্বর সংবিধান দিবস এবং ঐতিহাসিক ৭ই মার্চকে অস্বীকার করা, মুক্তিযুদ্ধ ও ইতিহাস পরিপন্থী : সিপিবি শব্দ দূষণ মুক্ত বাংলাদেশ গড়তে গ্রীন ভয়েসের ছাত্র-যুব সমাবেশ ও র‍্যালী গণ-অভ্যুত্থানে উত্তরায় আহত ১৪৬৭ এবং শহীদ ৮২ জন বিশেষ ট্রাইব্যুনালে বিচার, দুর্নীতি ও পাচারকৃত টাকা উদ্ধার এবং রোডম্যাপ ঘোষণার দাবি বামজোটের আমরা ফেসবুক গরম রাখতে ভালবাসি কালচারাল পলিটিক্স উছিলা সিনেমা মুক্তিযুদ্ধ, জাতীয় সংগীত ও সংবিধানের মূল ভিত্তির উপর আঘাতকারীদের ষড়যন্ত্র রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান সিপিবির প্রকৌশলী শেখ মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ'র স্মরণ সভা ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান’এ উত্তরার শিক্ষার্থী-শিক্ষক-অভিভাবকদের আন্দোলনের অভিজ্ঞতা বিনিময় সভা অনুষ্ঠিত উত্তরায় সন্তানের নিরাপত্তাহীনতায় উদ্বিগ্ন অভিভাবকবৃন্দের শোক সমাবেশ

বিসিএস এর প্রশ্ন ফাঁস নিয়ে যা বললেন প্রধানমন্ত্রী

বিসিএস এর প্রশ্ন ফাঁস নিয়ে যা বললেন প্রধানমন্ত্রী

বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) অধীনে বিভিন্ন পরীক্ষায় প্রশ্নফাঁস নিয়ে দেশজুড়ে তোলপাড় হয়েছে। এ বিষয়ে আজ রবিবার গণভবনে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাব দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

 

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘২৪তম বিসিএস পরীক্ষা হয়েছিল ২০০২ সালে। বিএনপির আমলে সেই সময়ে যত পরীক্ষা হতো, চাকরি হতো, সব হাওয়া ভবন থেকে তালিকা পাঠানো হতো। সেই তালিকা অনুযায়ী চাকরি হতো। ঢাকা কলেজে সেই সময় একটা বিশেষ কামরা রাখা হতো। সেখানে বসে তাদের লোক পরীক্ষা দিত, তাদেরই চাকরি হতো। এ বিষয়ে সেসময় কোনো উচ্চবাচ্য কিন্তু হয়নি। এমনকি কেউ প্রতিবাদও করতে পারেনি।’

শেখ হাসিনা আরও বলেন, ‘প্রশ্নফাঁস করে নিজেদের লোককে চাকরি দেওয়াটা সেই জিয়ার আমল থেকে শুরু হয়েছিল। খালেদার আমলে সেটা গতি পায়। আমরা এটা থেকে বেরিয়ে আসার চেষ্টা করেছি এবং সফল হয়েছি। কোটা বাতিলের পর অনেকে চাকরিতে ঢুকে গেল। তারা এখন অনেক জায়গায় বসে এসব প্রশ্নফাঁসসহ বিভিন্ন অপকর্ম করছে।’

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘ঘুষ যে নেয় আর ঘুষ যে দেয়, দুজনেই সমান অপরাধী। সুতরাং প্রশ্নফাঁসের ঘটনায়ও যারা প্রশ্নপত্র ফাঁস করেছে তাদের ধরা হচ্ছে। আর তাদের মাধ্যমে অনুসন্ধান করে কারা কারা এর সুবিধাভোগী, সেটার প্রমাণ পাওয়া গেলে তাদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঘটনায় সুবিধাভোগীদের তালিকা ও প্রমাণ জোগাড়ের জন্য সাংবাদিকদের প্রতি আহ্বান জানান শেখ হাসিনা।