শিরোনাম
নটরডেম কলেজের শিক্ষার্থী ধ্রুবব্রত দাস ধ্রুব’র অস্বাভাবিক মৃত্যুর সঠিক তদন্তের দাবিতে মানববন্ধন অনলাইনে কুতথ্য প্রতিরোধে সফল ভূমিকা রাখছে আইইডি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র ইউনিয়নের সম্মেলন নিত্যপণ্যের দাম কমানো, রেশনিং ব্যবস্থা চালুর দাবিতে গাইবান্ধায় বাম জোটের বিক্ষোভ দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে জরুরী পদক্ষেপের দাবি বাম জোটের জ্বালানি খাতে এখনই ৪০ হাজার কোটি টাকা সাশ্রয় সম্ভব খাওয়ার স্যালাইনের সহ-উদ্ভাবক বাংলাদেশের বন্ধু রিচার্ড ক্যাশ মৃত্যু বরণ করেছেন বিসিএস পরীক্ষা দেওয়া যাবে তিনবার  কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোকে পদত্যাগের আলটিমেটাম  বাংলাদেশ থেকে পাচারকৃত টাকা ফেরাতে  আইএমএফ ও বিশ্বব্যাংক সহযোগিতায় রাজি

মুক্তিযোদ্ধাদের অনুষ্ঠানে হামলা, প্রতিক্রিয়া জানালেন ডাকসু জিএস প্রার্থী অনয়

“মুক্তিযুদ্ধ ও সংগ্রামকে যারা ছোট করতে চায়, তারা যত শক্তিশালীই হোক, জনতার ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধের মুখে প্রতিহত হবে। শিক্ষার্থীরা আসন্ন ডাকসু নির্বাচনে ব্যালটের মাধ্যমেই এর জবাব দেবে।”


মুক্তিযোদ্ধাদের অনুষ্ঠানে হামলা, প্রতিক্রিয়া জানালেন ডাকসু জিএস প্রার্থী অনয়

বৃহস্পতিবার (২৮ আগস্ট)  সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক পোস্টে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের নতুন প্ল্যাটফর্ম ‘মঞ্চ ৭১’-এর আয়োজিত আলোচনা অনুষ্ঠানে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের উপর হামলার ঘটনায় এবং সাবেক মন্ত্রী মুক্তিযোদ্ধা লতিফ সিদ্দিকীসহ কয়েকজনকে ডিবি হেফাজতে নেওয়ার ঘটনার প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) সাধারণ সম্পাদক (জিএস) পদপ্রার্থী ও ‘অপরাজেয় ৭১, অদম্য ২৪’-এর মনোনীত প্রার্থী এনামুল হাসান অনয় ।

তিনি পোস্টে আরও বলেন, “মুক্তিযুদ্ধের বিষয় এলেই একটি গোষ্ঠী অস্থির হয়ে ওঠে। একাত্তরের পরাজয়ের প্রতিশোধ নিতেই তারা হামলা চালায়। এর আগে টিএসসিতে রাজাকারের ছবি টানানোর ঘটনাও আমরা ভুলে যাইনি।
তিনি প্রশ্ন করেন, বীর মুক্তিযোদ্ধাদের আলোচনা অনুষ্ঠানে মব তৈরি করে, শারীরিক আঘাত করে তাঁদের পুলিশে দেওয়া হলো কেন? তাদের অপরাধ কী? বাংলাদেশের কোন আইন তারা ভঙ্গ করেছেন?

তিনি মব নিয়ন্ত্রণে সরকারের ভূমিকার নিয়ে  বলেন, ক্রমাগত মবের ঘটনায় সরকার নীরব ভূমিকা পালন করে ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছে।








বীর মুক্তিযোদ্ধাদের নতুন প্ল্যাটফর্ম ‘মঞ্চ ৭১’ এর আয়োজনে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির(ডিআরইউ) শফিকুল কবির মিলনায়তনে 'আমাদের মহান স্বাধীনতাযুদ্ধ এবং বাংলাদেশের সংবিধান’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল। অনুষ্ঠানে  প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকার কথা ছিল গণফোরামের সাবেক সভাপতি ড. কামাল হোসেনের, যদিও তিনি আসেননি।


মুক্তিযুদ্ধের বিষয় এলেই নির্দিষ্ট একটি গোষ্ঠীর গায়ে আগুন ধরে, আমরা জানি তারা কারা। একাত্তরের পরাজয়ের প্রতিশোধ নিতেই তারা বারবার হামলা করে। এর আগে টিএসসিতে রাজাকারের ছবি টানানোর ঘটনা আমরা ভুলে যায়নি। মুক্তিযুদ্ধসহ সকল সংগ্রামকে যারা ছোট করতে চায় তারা যতবড়ই হোক না কেন, জনতার ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ তাদের প্রতিহত করবে।
আসন্ন ডাকসুতে শিক্ষার্থীরা ব্যালটের মাধ্যমেও তার জবাব দিবে বলে আমরা বিশ্বাস করি।