শিরোনাম
চট্টগ্রাম বন্দরের নিয়ন্ত্রণ বিদেশি কোম্পানির হাতে তুলে দেওয়ার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আগামীকাল শাহবাগে প্রতিবাদ সমাবেশে চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের ইজারা দিলে দেশের নিরাপত্তা ও স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব হুমকীতে পড়বে গ্রামীণ মজুরদের কাজ, ন্যায্য মজুরির নিশ্চয়তা দিতে হবে মিরপুরে আগুনে পুড়িয়ে শ্রমিক হত্যার প্রতিবাদে মশাল মিছিল জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করছেনা সিপিবিসহ চার বামদল জুলাই জাতীয় সনদের সর্বশেষ সংস্করণ সংশোধন না হলে স্বাক্ষর সম্ভব নয় আগুনে পুড়িয়ে মানুষ হত্যার তদন্ত ও বিচার করতে হবে  মিরপুরের আনোয়ার ফ্যাশন ও কেমিক্যাল গোডাউনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে সিপিবি ঢাকা মহানগর উত্তরের শোক ও সমবেদনা চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের লিজ দিতেই অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতায় বসেছে - সিপিবি এই সনদে সংবিধানের চার মূল নীতিকে ভিন্নভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে

রোহিঙ্গা শিবিরে পুড়ল হাজারের বেশী ঘর

রোহিঙ্গা শিবিরে পুড়ল হাজারের বেশী ঘর

কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলার রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবিরে অগ্নিকাণ্ডে সহস্রাধিক ঘর ও স্থাপনা পুড়েছে।

রোববার সন্ধ্যায় লাগা এই আগুনে হতাহতের কোনো খবর তাৎক্ষণিকভাবে পাওয়া যায়নি।

অতিরিক্ত শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার মো. সামছু-দৌজা নয়ন বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, সন্ধ্যা সাড়ে ৫টায় পালংখালী ইউনিয়নের শফিউল্লাহ কাটা এলাকার ১৬ নম্বর রোহিঙ্গা শিবিরে একটি বসত ঘর থেকে অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত হয়। মুহূর্তের মধ্যেই তা আশপাশে ছড়িয়ে পড়ে।

সোয়া ঘণ্টার মধ্যে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের চারটি ইউনিট স্থানীয়দের সহায়তায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।

অগ্নিকাণ্ডে সহস্রাধিক ঘর পুড়েছে বলে স্থানীয়রা জানিয়েছে।


ক্ষয়ক্ষতির বিষয়ে নয়ন বলেন, রোহিঙ্গাদের ঘরের জিনিসপত্রের অনেক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত স্থাপনার মধ্যে দেশি-বিদেশি সাহায্য সংস্থার কার্যালয়ও রয়েছে।

“সন্ধ্যা সোয়া ৭টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। আগুন যাতে ছড়াতে না পারে, সেজন্য কাজ করছে ফায়ার সার্ভিস। পাশাপাশি তারা ক্ষয়ক্ষতিও নিরূপণ করবে।”

কেউ হতাহত হয়েছে কি না-জানতে চাইলে তিনি বলেন, “এ ব্যাপারে খোঁজ-খবর নেওয়া হচ্ছে।”

আগুন লাগার পর প্রথমে উখিয়া স্টেশনের দুটি ইউনিট তা নিয়ন্ত্রণে কাজ শুরু করে। পরে তাদের সঙ্গে আরও দুটি ইউনিট যোগ দেয়। স্থানীয় রোহিঙ্গা ও শিবিরের স্বেচ্ছাসেবকরাও সহায়তা করেন।

এর আগে গত বছরের ২৩ মার্চ উখিয়ার বালুখালী রোহিঙ্গা শিবিরে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে অন্তত ১১ জন মারা গিয়েছিল। সেই আগুনে ক্যাম্পের ৯ হাজার ৩০০ পরিবারের আনুমানিক ৪৫ হাজার মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল।